বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

রিচা চাঢা ও আলী ফজলের বিয়ে এপ্রিলে


বিনোদন ডেস্ক বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২০২০-০২-২৭ ৪:২৭:৩৩ পিএম
  
আলী ফজল ও রিচা চাঢা
আলী ফজল ও রিচা চাঢা
বলিউড অভিনেত্রী রিচা চাঢা ও তার প্রেমিক-অভিনেতা আলী ফজল আগামী এপ্রিল মাসে দিল্লিতে গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছেন। 
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, এপ্রিলের তৃতীয় সপ্তাহেই তাদের বিয়ে। চার বছরেরও বেশি সময় ধরে তারা প্রেম করছেন। এবার তাদের প্রণয়কে পরিণয়ে পরিণত করার পালা।
জানা যায়, রিচা-আলীর বিয়ে হবে দিল্লিতে। সেখানে শুধু পরিবার-স্বজন ও বন্ধুরা উপস্থিত থাকবেন। এরপর বলিউডের বন্ধুদের জন্য বড় আয়োজনে পার্টি হবে মুম্বাইয়ে। কয়েকদিনের মধ্যেই বিয়ের দিনক্ষণ চূড়ান্ত হবে। তবে ১৫ এপ্রিল দিনটিই ক্যালেন্ডারে বেশি জ্বলজ্বল করছে।
২০১২ সালের ‘ফুকরি সিনেমার সেটে প্রথম সাক্ষাৎ হয় রিচা ও আলীর। তখন থেকেই তাদের বন্ধুত্ব। এরপর ২০১৫ সাল থেকে তাদের বন্ধুত্ব প্রেমে গড়ায়। আর তাদের সম্পর্কের ব্যাপারটা প্রকাশ্যে আসে ২০১৭ সালে। এবার তারা বড় কাজটিই সারতে যাচ্ছেন। 
শোনা যায়, রিচাকে দারুণ রোমান্টিকভাবে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন আলী ফজল। আর প্রস্তাব দেওয়ার জায়গা বেছে নিয়েছিলেন মালদ্বীপে। প্রস্তাব পাওয়ামাত্রই ‘হ্যাঁ’ বলে সম্মতি জানান রিচা। মাত্র কয়েকমাস আগেই ঘটেছে ঘটনাটি।
মালদ্বীপে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন আলী ফজল
তবে বিয়ের আয়োজন নিয়ে তাদের সৃজনশীল চিন্তাভাবনা চলছেই। একটু ব্যতিক্রমী ভেন্যুতে চমকপ্রদ আয়োজন করতে চান রিচা ও আলী। 
আলী ফজল সম্পর্কে রিচা বলেন, আলী অত্যন্ত সহযোগী। তার চেয়ে ভালো আর কোনো মানুষকে আমি আমার জীবনে ভাবতে পারি না। 
এই জুটি প্রায়ই বিভিন্ন অনুষ্ঠানে একসঙ্গে উপস্থিত হন। গত মাসেও জাভেদ আখতারের জন্মদিনে একসঙ্গে মুখ দেখান তারা।
রিচা চাঢাকে আগামীতে বড় পর্দায় দেখা যাবে ‘ভোলি পাঞ্জাবন’ সিনেমায়, আর আলী ফজলের পরবর্তী সিনেমা ‘ডেথ অন দ্য নাইল’।

শাবনূরের সঙ্গে সালমানের যে ঘনিষ্ঠতার কথা বলা হচ্ছে সেটা অতটা না: সামিরা

চিত্রনায়ক সালমান শাহের মৃত্যুরহস্য নিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দেওয়া প্রতিবেদন খুব একটা আনন্দেরও না আবার বেদনারও না বলে উল্লেখ করেছেন সালমান শাহ হত্যার অভিযুক্ত আসামি ও সাবেক স্ত্রী সামিরা।
দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনকে তিনি বলেন, “শুরু থেকেই বলে আসছি ইমন (সালমান শাহ) আত্মহত্যা করেছে, আত্মহত্যা করেছে এবং আত্মহত্যা করেছে। আগে যা বলেছি সেটাই পিবিআইয়ের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।”
গত সোমবার পিবিআই দুই যুগ আগের সালমান শাহ মৃত্যুর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে জানানো হয়- সালমান খুন হননি, আত্মহত্যা করেছেন।
সামিরা আরও বলেন, ইমনের ঘটনা আমার চেয়ে আর কেউ ভালো জানবে না। আমার পরিবারের কথা আমিই তো ভালো জানবো। আমি যা জানি সেটাই বলে এসেছি এতদিন। সেটাই আবার পিবিআই তদন্ত করে জানালো।
পিবিআইয়ের প্রতিবেদনে সালমান শাহের সঙ্গে শাবনূরের ঘনিষ্ঠতার কথা বলা হয়েছে। একদিন ডাবিং রুমে সালমান শাহের সঙ্গে নাকি শাবনূরকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখেছিলেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে সামিরা বলেন, “বিষয়টি আসলে এমন না। শাবনূরের বয়স তখন অনেক কম। আমাদের বাসায় নিয়মিত আসত। ইমনকে ভাইয়া বলে ডাকত। খুব বেশি মিশত, এটা আমার ভালো লাগতো না। পৃথিবীর কোনো স্ত্রীরই এটা ভালো লাগার কথা না, আমারও লাগেনি। তবে শাবনূরের সঙ্গে সালমানের যে ঘনিষ্ঠতার কথা বলা হচ্ছে সেটা অতটা না। শাবনূর বার বার সালমানের কানের কাছে মুখ নিয়ে কথা বলছিল সে সময়। ওই দৃশ্য দেখে আমার খারাপ লেগেছিল।”
সামিরা আরও বলেন, “এরপর ইমন আমার কাছে ওয়াদা করে শাবনূরের সঙ্গে আর ছবি করবে না। যেগুলোতে চুক্তিবদ্ধ আছে সেগুলো শেষ করবে শুধু। তবে সেই সব ছবির শুটিং ও ডাবিংয়ে আমাকে নিয়ে যাবে। এমনিতেই ইমনের শুটিংয়ে আমার থাকা হতো। কারণ আমি ওর ড্রেস ডিজাইনার ছিলাম। এরপর শাবনূরের সঙ্গে সব ছবিতেই আমি শুটিংয়ে যেতাম। শাবনূরের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেও সেখান থেকে ইমন ফিরে এসেছিলো। তার সঙ্গে আর ছবি করবে না সেটা তো সে সংবাদ সম্মেলন করে সবাইকে জানিয়েও দেয়।”
পিবিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে সামিরাকে না বলে গোপনে ডাবিং করতে যায় সালমান-শাবনূর।
সামিরা এই বিষয়ে বলেন, “গোপনে না, ইমন তখন শাবনূরের সঙ্গে কোনো ছবির শুটিং ও ডাবিং থাকলে আমাকে সঙ্গে নিত বা জানাত। সেদিন সকালে আমাকে জানিয়েই গিয়েছিল। আমাকে যেতে বললে আমি বলেছিলাম, তুমি যাও আমি পরে আসছি।”
“আত্মহত্যাকে খুন বলে চালানোর চেষ্টা করেছে ইমনের পরিবার। আর সেই দায় আমার ওপর চাপানোর চেষ্টা ছিল। কারণ, ইমনের সম্পদের ওপর যাতে আমি কোনো দাবি করতে না পারি,’’ বলেন সামিরা।

‘মেড ইন বাংলাদেশ’ স্মার্টফোন রপ্তানি হবে যুক্তরাষ্ট্রে

স্টার অনলাইন রিপোর্ট
দেশি প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগের স্মার্টফোন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি শুরু করতে চলেছে। এর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে তৈরি গ্যাজেট বিদেশে রপ্তানি হবে।
ওয়ালটনের গাজীপুরের প্ল্যান্টে তৈরি স্মার্টফোনের প্রথম চালানটি যাবে মার্চের ১ তারিখ। মাইলফলক হিসেবে দিনটি উদযাপন করবে কোম্পানিটি।
ওয়ালটনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম মঞ্জুরুল আলম বলেন, সেদিন গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রি লি.-এ স্মার্টফোন রপ্তানির এই অর্জন উদযাপন করা হবে।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের একটি স্বনামধন্য ব্র্যান্ডকে স্মার্টফোন সরবরাহ করবে ওয়ালটন। ওই স্মার্টফোনগুলোর লেবেলে “মেড ইন বাংলাদেশ” কথাটি লেখা থাকবে। প্রতিষ্ঠানটির জন্য চুক্তিভিত্তিতে স্মার্টফোন তৈরি করে দেবে ওয়ালটন, যেমনটা সচরাচর গার্মেন্টস সেক্টরে দেখা যায়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানটির নাম প্রকাশ করেনি ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
মঞ্জুরুল আলম আরও বলেন, বাংলাদেশে তৈরি স্মার্টফোন রপ্তানির স্বপ্ন সত্য হতে চলেছে। স্থানীয়ভাবে তৈরি স্মার্টফোনের উঁচু মান ও এডভান্স ফিচার দেখ বিদেশি ক্রেতারা আকৃষ্ট হয়েছেন।
ওয়ালটন এখন ইউরোপ অস্ট্রেলিয়াসহ উন্নত বিশ্বে স্মার্টফোনের বাজারে প্রবেশের চেষ্টা চালাচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে মেড ইন বাংলাদেশ লেবেল সম্বলিত ইলেক্ট্রনিকস ও আইসিটি পণ্য বিক্রির জন্য গত বছর অ্যামাজনের সঙ্গে চুক্তি করেছিল ওয়ালটন। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় ৩৫টি দেশে ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতি রপ্তানি করছে ওয়ালটন।

জাপানি প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করবে ৫৪ হাজার কোটি টাকা

পিপিপি’র আওতায় ৬টি অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প

রেজাউল করিম বায়রন
সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের (প্রাইভেট পাবলিক পার্টনারশিপ-পিপিপি) ভিত্তিতে বাংলাদেশে ছয়টি অবকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য প্রায় ৫৪ হাজার ১৭৫ কোটি ২৮ লাখ টাকা (৬ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার) বিনিয়োগ করবে জাপানি প্রতিষ্ঠান।
কাজিমা, সোজিৎজ ও মারুবেণীর মতো প্রতিষ্ঠান এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের সময়সীমা নির্ধারণ করতে ঢাকায় আসবে আগামী মাসে। ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া চতুর্থ বাংলাদেশ-জাপান যৌথ পিপিপি প্ল্যাটফর্ম বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হবে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন বৈঠকে প্রকল্পগুলোর সম্ভাব্যতা যাচাই, নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় সময় ও অন্যান্য বিষয়ও ঠিক করা হবে।
২০১৭ সালের ডিসেম্বরে সরকার ১৮টি প্রকল্পের তালিকা পাঠায় জাপান সরকারের কাছে। শিনজো আবের প্রশাসন এর মধ্যে থেকে ছয়টি প্রকল্প বেছে নেয়। তাদের মতে সেগুলোই জাপানের বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের জন্য উপযুক্ত।
জাপানের ভূমি, অবকাঠামো, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় (এমএলআইটি) প্রতিটি প্রকল্পের জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর কনসোর্টিয়াম তৈরি করে দিয়েছে, যার নেতৃত্বে থাকছে একটি বড় প্রতিষ্ঠান। কনসোর্টিয়ামগুলো সাব ওয়ার্কিং গ্রুপ (এসডাব্লিউজি) নামে পরিচিত।
প্রকল্পের কাজ শুরু করতে জাপানি প্রতিষ্ঠানগুলো ঢাকায় তাদের অফিস খুলেছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলো কোনো টেন্ডার পদ্ধতিতে এসব প্রকল্পের কাজ করছে না। তারা বিনিয়োগ করছে সরকার টু সরকার (জিটুজি) পদ্ধতিতে।
আগামী মাসের বৈঠকে ঢাকা আরও চারটি প্রকল্পে বিনিয়োগ প্রস্তাব দেবে। যার মধ্যে আছে ভোলা-বরিশাল সেতু এবং পায়রা বন্দরে ডিপ ওয়াটার কনটেইনার টার্মিনাল তৈরি।
দ্বিতীয় মেট্রো রেল
এমআরটি লাইন-২ এর প্রস্তাবিত রুটটি হচ্ছে গাবতলি-মোহাম্মদপুর-জিগাতলা-সাইন্স ল্যাব-নিউ মার্কেট-আজিমপুর-পলাশী-শহীদ মিনার-পুলিশ সদর দপ্তর-মতিঝিল-কমলাপুর-ডেমরা-চিটাগাং রোড। যার দৈর্ঘ্য হবে প্রায় ৪০ কিলোমিটার।
মন্ত্রীসভার অর্থনীতি বিষয়ক কমিটি ইতিমধ্যে প্রকল্পটির অনুমোদন দিয়েছে।
এই মেট্রোরেলটি ২০৩০ সালের মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে কার্যক্রম শুরু করতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা বলেছেন, “জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলো প্রকল্পের প্রাথমিক কাজ শুরু করতে এপ্রিল থেকেই দেশটির সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের পরবর্তী অর্থবছরের তহবিল সংগ্রহের জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবে।”
এই প্রকল্পের প্রধান প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে মারুবেনী করপোরেশন। অংশীদারি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে ওরিয়েন্টাল কনসালট্যান্স গ্লোবাল, কাটাহিরা অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্টারন্যাশনাল, সোজিৎজ এবং সুমিটোমো মিতসুই কনস্ট্রাকশন করপোরেশন।
আউটার রিং রোড
আউটার রিং রোডের রুট হবে হেমায়েতপুর-কালাকান্দি-তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু-মদনপুর-ভুলতা-গাজীপুর-বাইপাইল-হেমায়েতপুর।
এই প্রকল্পের সংশোধিত প্রস্তাবিত দৈর্ঘ্য প্রায় ১৩০ কিলোমিটার। যার মধ্যে ৪৬ কিলোমিটার নতুন এবং ৮৪ কিলোমিটার বিদ্যমান রাস্তার উন্নয়ন কাজ।
এ প্রকল্পের প্রধান বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান মারুবেণী করপোরেশন। অন্যান্য অংশীদারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে আইএইচআই করপোরেশন, ওবায়েশি করপোরেশন, শিমিজু করপোরেশন এবং তাইসেই করপোরেশন।
মাল্টিমোডাল হাবস
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন এবং ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে দুটি মাল্টিমোডাল হাব তৈরি করা হবে। এই স্টেশনগুলোতে যাত্রীদের চলাচল সহজ করার জন্য সড়ক ও রেল যোগাযোগের পাশাপাশি ফ্লাইওভার থাকবে।
কমলাপুর হাব প্রকল্পের প্রধান প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করবে কাজিমা এবং বিমানবন্দর রেলওয়ে হাব প্রকল্পের নেতৃত্ব দেবে সজিৎজ।
ধীরাশ্রমের কাছে কনটেইনার ডিপো
ঢাকার পূর্ব বাইপাস সড়ক সংলগ্ন ধীরাশ্রম রেলওয়ে স্টেশনের কাছে একটি পূর্ণাঙ্গ অভ্যন্তরীণ কনটেইনার ডিপো তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
এটা তৈরি হলে কমলাপুর অভ্যন্তরীণ কনটেইনার ডিপোর ওপর চাপ কমবে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনে থাকা পিপিপি অফিস জানিয়েছে, কমলাপুর ডিপোর যে ধারণক্ষমতা তা বাংলাদেশ রেলওয়ের বাড়তে থাকা কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের চাপ অদূর ভবিষ্যতে সামলাতে পারবে না।
চারপাশে অনেক স্থাপনা থাকায় কমলাপুর ডিপোর সম্প্রসারণও সম্ভব না। ধারণ ক্ষমতা ছাড়াও দিনের বেলায় বাণিজ্যিক যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করাও কঠিন কাজ বলে জানায় পিপিপি অফিস।
প্রস্তাবিত অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার ডিপোর পরিচালনা ক্ষমতা হবে বিশ ফুট কন্টেইনারের তিন লাখ ৫৪ হাজার ইউনিট। এর প্রধান বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান হিসেবে আছে সোজিৎজ।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক
এই প্রকল্পের আওতায় দুই লেনের মহাসড়কটি চার লেনে উন্নীত করা হবে। প্রকল্পের নেতৃত্বে থাকছে মারুবেণী।

বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

বিদেশ ভালো: লন্ডনে বাঙালি নারীর পেশা যখন যৌনতা বিক্রি

কী মধু আছে ক্রিকেট বোর্ডে

ছবিটি এআই দিয়ে বানানো শিরোনামে করা প্রশ্নটি গত কয়েক দিনে অনেকেই আমাকে করেছেন। উত্তর তো দিতেই পারিনি, উল্টো সম্পূরক আরও অনেক প্রশ্ন উঁকিঝুঁকি...